sdkjh; fsaxlmcnpe hsadkfm ;aefqwe,msd f;owp3rsdm,nc fashgwefhsdkf we;fhpwej,msdf bkljeh
I didn't understand much but I enjoyed it a lot. :v
উপন্যাসের শুরুতেই বিশাল এক পটভূমি না লিখে লেখক আমার মন জয় করেছে। শুরু থেকেই গল্পের মাঝে বুঁদ হয়ে ছিলাম। মনে হয় নি গল্প টেনে বড় করা হয়েছে।
গল্পে মেজর জেনারেল ফিরোজের নাম বহুবার লেখার পরেও মনে হয়েছে এই গল্পের কেন্দ্রীয় চরত্র ফিরোজ না। না থানার ওসি খাইরুল ইসলাম, না মেরিলিনা, না শংকর, না ঈশ্বর বাগচি। কিন্তু প্রতিটা চরিত্র কোন না কোন ভাবে বাকি চরিত্রদের সাথে সম্পর্কযুক্ত। একটি দেশের ভঙ্গুর প্রশাসনিক অবস্থা, রাজনৈতিক অরাজগতা এবং নিষিদ্ধ সংগঠন কে কেন্দ্র করেই এই উপন্যাস। তবে গল্পের পুরো কাঠামোটা দাঁড়িয়ে আছে ক্রিমিনালদের গিনিপিগের মত ব্যবহার করে রিসার্চ করা। :p
নতুন লেখকদের একটা জিনিস আমার ভাল লাগে। অনেক গুলো চরিত্র সৃষ্টি করে, সব চরিত্রকে সঠিক ভাবে পরিচালিত করতে পারেন।
রিভিউঃ দেড় ঘণ্টা বেশি ঘুমোতে পারতাম এই বই না পড়লে।
এডিশনাল ইনফোরমেশনঃ বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরষ্কার পাওয়া লেখকের লেখনী আমাকে হতাশ করেছে। কুড বি এ বেটার স্টোরি। পড়তে পড়তে মনে হয়েছে ভারতীয় বাংলা সিরিয়ালের স্ক্রিপ্ট পড়তেছি।
কি ছিল এই বই? কি ছিল এর বিসয়বস্তু? এক পৃষ্ঠা পড়েছি আর বেহুশ হয়েছি খানিক পর পর।
হার্ড কভারের পছনে যে লিখেছেন “তারপর আপনার মনে হবে – সত্যি, এটা অন্যরকম একটা উপন্যাস!”, এত পুরোটাই প্রহশন। এমন বাজে উপন্যাস জীবনে আর একটা পড়েছি বলে মনে পরে না।
~রিভিউ অফ ৫২৮ পেজেস লং স্টোরি আন্ডার ১০০ ওয়ার্ডস~
তৈয়ব উদ্দিন খাঁ এখনো বেঁচে আছে। ফখরুল আলম ও কোহিনূরের ছেলে নয়ন। রেণু আর আসলাম সাহেবের মেয়ে হিমাদ্রি। নয়ন, তার পিতা আব্দুল ফকির কে খুন করতে চায়। আব্দুল ফকিরের মেয়ে পারুল। আব্দুল ফকির খুন হয়েছে তার মেয়ে পারুলের হাতে। পারুলের যাবজ্জীবন জেল হয়েছে। পারুলের মেয়ের নাম অপেক্ষা। নয়ন এবং হেমার বিয়ে বাফারিং হচ্ছে।
*পারুলের মেয়ে কিভাবে আসলো এইটা জানার জন্য বইটি পড়েই দেখুন। অনেক অনেক সত্য প্রকাশ আছে বইটিতে।
উপন্যাস তো না যেন বাংলা দ্বিতীয় পত্রের রচনা লিখতে দিয়েছে সাদাত সাবরে, যত বেশি পৃষ্ঠা লিখবে তত বেশি মার্ক্স। খালি প্যাচাইছে, একই কথা বার বার লিখছে। রিডান্ড্যান্সি :3
সামিরা গ্রান্টায়ার
পুরো গল্প এর বিস্তারিত বলে শ্যাষে এত হুটহাট করে গল্পটা পক্কাত না করলেও পারতেন লেখিকা, আরেকটু সাসপেন্স আশা করিছিলাম শেষটা। নামকরণের স্বার্থকতা ১০০ তে ১০০। বাংলা পরীক্ষায় যদি এই গল্পের নাম করনের স্বার্থকতা নিয়ে প্রশ্ন আসতো তাহলে ফুল মার্ক্স পেতাম সন্দেহ নেই।
রিভিউ এ গল্পের সারাংশ লিখে দিলে অনেকের পড়ার ইচ্ছা নষ্ট হয়ে যাবে। তার চেয়ে বরং আরেক ভাবে বলা যাক।
আমাদের আশাপাশে কিন্তু অনেক ধরনের “মোহ সম্রাট” আছে। একেক জনের মোহ যেমন অনেক রকম। এক ধরনের “মোহ সম্রাট” আছেন যাদের আকাঙ্ক্ষা হচ্ছে “বিকৃত যৌনকর্ম”। আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে কিছু দিন পর পর পত্রিকায় দেখা যায় এই লোক ঐ লোক বাসের মাঝে, নদীর ধারে, ধান-পাট ক্ষেতে, পাহাড়ের ঢালে কালো বন্দুক নিয়ে খেলা করে ধরা পড়েছে। এটাও বিকৃত যৌনকর্মের এক পর্যায়ে পড়ে। সেফাত-উল্লাহ সাহেবের মত করে বললে এরা হচ্ছে শুটকি খাওয়া জাত, গরিব। মদ খাওয়া জাতটা, আরো বেশি খারাপ। এরা অপকর্ম চাপা দিয়ে রাখার মত ক্ষমতাবান। অনেক দিন চাপা দিয়ে রাখতে পারে। ধরাও পরে অনেক পরে, এর মাঝে পুরাই লঙ্কাকান্ড করে ফেলে নিজের “মোহ” কে সন্তুষ্ট করতে গিয়ে।
অনুবাদ পড়েছি বলেও হয়তো গল্পের খেই ধরতে অনেক সময় ব্যয় হয়ে গিয়েছে। তবে মাঝের দিকটা অসাধারণ করে লেখা। কেন্দ্রীয় চরিত্র গার্ডেনার আর ইনারা হলেও ডেসমেন্ড কেও গুরুত্ব সমান ভাবে দেয়া উচিত আমার মনে হয়।
ইনারা আর ডেসমন্ডের খাতির প্রণয়ে রূপ নিবে পড়ার অপেক্ষায় ছিলাম! হতাশ করলেন হাচিসন।
মান্না দে'র ‘কফি হাউজের সেই আড্ডাটা' গানের গদ্য ভার্সন বলা চলে এক কথায়। সুন্দর সুন্দর স্মৃতিচারণ।
সাদাত সাব উপন্যাস যা লেখে ইদানিং কি আর বলবো। উপন্যাস নামে যা চালাচ্ছে এই গুলা আসলে হওয়া উচিত ছোট গল্প। -_-
তার উপর নাকি রেজা চরিত্র নিয়ে আবার সিরিজ লিখবে এই লোক, মাবুদ এরে থামাও
সাদাত সাব যে রেজা চরিত্র নিয়ে সিরিজ লিখতে চেয়েছিল সেটা নিয়ে আমি আগেই উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলাম। ধন্যবাদ সাদাত সাব, হতাশ না করার জন্য আমাকে। যতটা বাজে হবে ভেবেছিলাম সিরিজের দ্বিতীয় বই, ঠিক ততটাই বাজে হয়েছে।
মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে লেখা বইয়ের প্রতি আমার সব সময় অন্য রকম টান থাকে... সৌরভ বইটি বার চারেক পড়েছি! হুমায়ূন স্যার অসাধারণ লিখেছেন
মনসুরের সাথে কণার বিয়ে হয়েছে। মনসুরকে মেরে ফেলা হইছে, আজহার খন্দকারের ইচ্ছে মনসুরের ছোট ভাই মঞ্জুর সাথে কণার বিয়ে হোক। মনসুর আটকা পরেছে লস্কর ডাকাতদের চরে, বেঁচেও মরে আছে মনসুর। মঞ্জুর আর কণার বিয়ে হয়ে গেছে। জোহরা মনসুরের পেমে পরেছে, কোন ভাবেই মনসুর কে সে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যেতে দিবে না তা সত্ত্বেও মনসুরের কিছুটা নিজের কাছে রেখে তাকে ফিরে যেতে দিল নবীগঞ্জে।
সাদাত সাবের এত ভোটকা বই (নির্বাসন) মানুষ কেন পড়বে! সময়ের মূল্য নাই আমাদের!
পেন্ডুলাম বইতে রাসেল সাবের ভৌতিক অনুষ্ঠান আর বিশিষ্ট গীতিকার সুরকার মাহফুজ সাবে কে হালকা করে ভ্রে দিয়েছে লেখক নিজাম সাব।
মিশকাত পক্কাত হইছে, এই কাজ করছে চাঁন মিয়া লগে এক সহযোগী নিয়ে। কিভাবে ঘটাইছে তার বর্ণনা লেখক ভাল করে কিছুই লেখে নাই। মিশকাত মা কেও পক্কাত করে দিছে চাঁন মিয়া।
চারু আর মায়ার মাঝে পেমের সম্পর্ক স্থাপন না করেই লেখক নিজেকে অন্যদের থেকে আলাদা করেছেন।
রগরগে কোন যৌন বর্ণনা বইতে নেই বললেই চলে। পরিবারের সবাইকে সামনে রেখে এই বই পড়ায় কোন সমস্যার সৃষ্টি হবে না হলেও সেটা আমার দেখার বিষয় না।
বিশ্বাস আর যুক্তির বালের খেলা
স্কুল-কলেজ বয়সে রেডিও রাত জেগে আশীফ এন্তাজ রবির শো শুনতাম। ভাল লাগতো তার গুছিয়ে কথা বলা। ফিকশোনাল বায়োগ্রাফি হলেও মনে হচ্ছিলো চোখ বুজলেই দেখতে পাচ্ছি চোখের সামনে সব কিছু।
Staring is good............. blah blah blah .............. The ending is good also, all the big talks on big data.
মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময় কে নির্ভর করে গড়া ওঠা উপন্যাস না বলে, ৯টি মাসের একটি টাইমলাইন বলা যেতে পারে।
কোন উপন্যাস পড়ার আগে আমি কখনো সেটার রিভিউ পড়ি না। কিন্তু এই উপন্যাসেরটা পড়েছিলাম। অনেকের জ্ঞানগর্ভ থেকে অনেক বিশ্লেষণ উঠে এসেছে।
উপন্যাসিকের পরিবারের কে রাজাকার ছিল, কেন তিনি উপন্যাসে দুষ্টু রাজাকার নিয়ে লেখেন না, হ্যানত্যান হ্যানত্যান হ্যানত্যান এই সব বিস্তারিত অনেক কিছু লেখা আছে অন্য রিভিউ গুলোতে।
প্রমথ চৌধুরী, ‘সাহিত্যে খেলা' [প্রথম প্রকাশ- সবুজপত্র, শ্রাবণ সংখ্যা, ১৩২২ বঙ্গাব্দ (১৯১৫ খ্রিস্টাব্দ)
পরে প্রবন্ধসংগ্রহ (১৯৫২)-এ সংকলিত] , লিখেছেন “সাহিত্যের উদ্দেশ্য সকলকে আনন্দ দেওয়া- কারও মনোরঞ্জন করা নয়। কাব্যজগতে যার নাম আনন্দ, তারই নাম বেদনা।”
উপন্যাস পড়ে আপনার মনোরঞ্জন হতে নাই পারে তাই বলে কাঁদা ছুঁড়ে মারা ঠিক হবে না।
ঐতিহাসিক সময়ের উপরে লেখা হলেও ফিকশন ধাঁচের। পুরো উপন্যাসের তিনটি জায়গার লেখা হুবহু তুলে দেয়ার ইচ্ছা সংবরন করতে পারছি না।
শাহেদ হেঁটে হেঁটে ফিরছে, এই সময় শহরে মিলিটারি নামল। রাতটা হোল ২৫ মার্চ, ১৯৭১। (১৩৫ পৃষ্ঠা, ৮ম সংস্করণ)
কংকন কাঁদছে। প্রথমে নিঃশব্দে কাঁদছিল। কিছুক্ষণের মধ্যেই দু'হাতে মুখ ঢেকে শব্দ করে কাঁদতে শুরু করলো। এপার্টমে���্টর বেল বাজছে। হয়তো কংকনের স্বামী আর সন্তানকে ছবি দেখিয়ে ঘরে ফিরছে। কংকন দরজা খোলার জন্য এগিয়ে যাচ্ছে না। সে প্রাণপণ চেষ্টা করছে নিজের কান্না থামাতে। রোরুদ্যমান তরুণী দিকে তাকিয়ে হটাত আমার মনে হোল, কংকন কাঁদছে না। কাঁদছে আমার বাংলাদেশ। আমার জননী।” (৩৬১ পৃষ্ঠা,৮ম সংস্করণ)
নাইমুল কিন্তু তার স্ত্রীকে ধরে ছিল না। তার হাত এখনো প্রসারিত। কঠিন হাতে নাইমুলকে জড়িয়ে ধরেছিল মরিয়ম নিজেই। পাঠক, মহান বিজয় দিবসে যে গল্প শেষ হবে সেই গল্প আনন্দময় হওয়া উচিত বলেই আমি এরকম একটা সমাপ্তি তৈরি করেছি। (শেষ পৃষ্ঠা)
আপনি আনন্দিত হলে উপন্যাস পড়ার মাঝে মাঝেই দেখবেন কারণ ছাড়াই আপনার দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে আসছে। আর আপনার মনোরঞ্জিত না হলে ১ স্টার দেয়া রিভিউ গুলোর মত ত্যানা প্যাচাবেন।