Ratings1
Average rating2
বাসায় না জানিয়ে অনিক আর হৃদি বিয়ে করেছে। ঐ দিকে হৃদির মা প্রতিষ্ঠিত ছেলে ঠিক করেছে হৃদির জন্য। হটাত করে “মারা” গেলে অনিকের বাবা, মায়ের শরীর যাচ্ছে যাচ্ছে করতে করতে চলেও গেল, পক্কাত।
পথিমধ্যে বাবা-মা হারিয়ে অনিক যখন অকুল পাথারে, হৃদি ঠুস করে বিয়ে করে ফেলল প্রতিষ্ঠিত ছেলেকে, চলে গেল বার্লিন মধুচন্দ্রিমায়। গিয়েই উপলব্ধি করতে পারলো ফাটা বাঁশের চিপায় পরে গেছে। ব্যথায় আওয়াজ করতে পারে না, কষ্ট তেব্র। তেব্র এই যন্ত্রণার নাম “প্রিয়তম অসুখ সে”।